আর্জেন্টিনা বনাম কলম্বিয়া হেড টু হেড সর্বপ্রথম খেলেছিলো ০৭ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৫ সালে কোপা আমেরিকায়। প্রথম ম্যাচে ৯-১ গোল ব্যাবধানে বিশাল জয় পায় আর্জেন্টিনা। এই পর থেকে এখনও পর্যন্ত সর্বমোট ৪৩ ম্যাচ খেলে আর্জেন্টিনা জয় পায় ২৬ ম্যাচে। আর্জেন্টিনার জয়ের পরিমান ৬০.৪৭ শতাংশ। অন্যদিকে কলম্বিয়ার জয় ৯ ম্যাচে। কলম্বিয়ার জয়ের পরিমান ২০.৯৩ শতাংশ। দুই দলের মুখোমুখি ৪৩ ম্যাচের ৮ ম্যাচ ড্রা হয়। ড্রার পরিমান ১৮.৬০ শতাংশ। আর্জেন্টিনা বনাম কলম্বিয়া হেড টু হেড মোট ৪৩ ম্যাচ আর্জেন্টিনার জয় ২৬ ম্যাচ কলম্বিয়ার জয় ৯ ম্যাচ আর্জেন্টিনার জয় % ৬০.৪৭% কলম্বিয়ার জয় % ২০.৯৩% ড্রা / ফলাফল হয়নি ৮ ম্যাচ ড্রা / ফলাফল হয়নি…
Author: BDCricinfo
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশে অসংখ্য ফুটবল প্রেমি যারা ২০২২ সালে শেষ হওয়া ফিফা বিশ্বকাপের ২২ তম আসরে আর্জেন্টিনার চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে তাদের সমার্থক বাড়ছেই। যার জন্য আর্জেন্টিনার সমার্থকরা জানতে চাই আর্জেন্টিনা প্লেয়ারের নাম ও জার্সি নাম্বার কত ও দলে তাদের ভূমিকা কি। আজকের নিবন্ধে জানাবো এসব সকল তথ্য। আর্জেন্টিনা প্লেয়ারের নাম ও জার্সি নাম্বার সকল ফুটবলারদের ক্লাবে এবং জাতীয় দলে ভিন্ন ভিন্ন জার্সি নাম্বার থাকে। এখানে শুধু জাতীয় দলের জার্সি নাম্বার দেওয়া হল। জার্সি নম্বর নাম পজিশন ক্লাব বাজার মূল্য #২৩ এমিলিয়ানো মার্টিনেজ গোলরক্ষক অ্যাস্টন ভিলা €২৮.০০মি. #১২ গেরোনিমো রুলি গোলরক্ষক এএফসি আয়াক্স €৫.০০মি.…
আজকের বিশেষ নিবন্ধে জানবেন বরীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত একরাত্রি গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার কর। অথবা, “আমার আয়ুর সমস্ত দিনরাত্রির মধ্যে সেই একটিমাত্র রাত্রিই আমার তুচ্ছ জীবনের এমাত্র | চরম সার্থকতা।”- উক্তিটির আলােকে একরাত্রি’ গল্পের নামকরণের সার্থকতা প্রতিপন্ন কর। ভূমিকা : বাংলা ছােটগল্প রবীন্দ্রনাথের হাতেই উন্নতির স্বর্ণশিখরে আরােহণ করে। বাংলা ছােটগল্পে প্রাণ প্রতিষ্ঠা। করেন তিনি। মানবজীবনের সুখদুঃখ, হাসি-কান্না নিয়ে রচিত তাঁর ছােটগল্পে জীবনের নানা অন্তর্গঢ় রহস্য উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে। ‘একরাত্রি’ রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ প্রেমের গল্প হিসেবে স্বীকৃত। নামকরণের গুরুত্ব সাহিত্য রচনায় নামকরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নামকরণের মাধ্যমেই লেখকের সাহিত্য সৃষ্টির সার্থকতা ফুটে ওঠে। নামকরণের আড়ালেই লুকিয়ে থাকে লেখকের মূল উদ্দেশ্য। একটি সার্থক নাম…
আজকের আলচনার বিষয় রাজবন্দীর জবানবন্দী প্রবন্ধের মূলভাব তাহলে চলুন শুরু করা যাক। রাজবন্দীর জবানবন্দী প্রবন্ধের মূলভাব কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন বাংলার বিদ্রোহী কবি। পরাধীন ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্য নিয়ে তিনি কলম ধরেছিলেন। শুধু কলম চালিয়েই সন্তুষ্ট না থেকে কবি পত্রিকা সম্পাদনায়ও হাত দিয়েছিলেন। তাঁর সম্পাদিত ‘ধূমকেতু’ পত্রিকায় ব্রিটিশবিরোধী নিবন্ধ প্রকাশের অভিযোগে কবিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দের ৭ জানুয়ারি ‘ধূমকেতু মামলায়’ অভিযুক্ত কবি আত্মপক্ষ সমর্থন করে আদালতে দাখিল করার জন্য যে লিখিত বক্তব্য তৈরি করেছিলেন তাই ‘রাজবন্দীর জবানবন্দী’ শিরোনামে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। তখন পুস্তকাকারেও এর দুটি সংস্করণ বেরিয়েছিল। বিদ্রোহী কবির বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল রাজদ্রোহের। এ কারণে তাঁকে…
সভ্যতার সংকট প্রবন্ধের মূলভাব, সভ্যতার সংকট প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সভ্যতার সংকট এবং তা থেকে উত্তরণ সম্পর্কে যে অভিমত ব্যক্ত করেছেন তা আলোচনা করা হল: বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে নিজের আশিতম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে পাঠ করার উদ্দেশ্যে সভ্যতার সংকট’ প্রবন্ধটি রচনা করেছিলেন। এ প্রবদ্ধে লেখক ইউরােপীয় সভ্যতার অন্তঃসারশূন্যতা ও তার মানবতাবিরােধী নিপীড়ন দর্শনে যেমন হতাশ হয়েছেন তেমনি আবার প্রাচ্য তথা ডারতবর্ষের জনসাধারণের নবজাগরণের প্রত্যাশায় বুক বেধেছেন। প্রবল প্রতাপশালী ইংরেজদের ক্ষমতা, মদমত্ততা ও আত্মন্ভরিতার দাপট শেষ হওয়ার দিন ঘনিয়ে এসেছে বলে তিনি চরম আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। পাশ্চাত্য সভ্যতা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর যৌবনকালে মানবমৈত্রীর বিশুদ্ধ পরিচয় পেয়েছিলেন ইংরেজ চরিত্রে তথা পাশ্চাত্য সভ্যতায়।…
আজকে আমরা কথা বলবো শামসুদ্দীন আবুল কালামের পথ জানা নাই গল্পের মূলভাব নিয়ে গল্পে গ্রামীণ সভ্যতার ওপর শহুরে সভ্যতার আধিপত্যকামী অবস্থাকে তুলে ধরেছেন। তিনি দেখিয়েছেন একটি শান্ত সজীবকে কিভাবে বিধ্বস্ত হয়ে নাগরিক জীবনের সাথে সম্পর্কিত হয়ে। পথ জানা নাই গল্পের মূলভাব বিষয়বস্তু গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের একটি গ্রামের নাম মাউলতলা। এই গ্রামের একজন দরিদ্র কৃষক গহুরালি। তার ছিল মাত্র পাঁচ কুড়া জমি। এই জমির আয় থেকেই একান্ত অভাব অনটনের মধ্যদিয়ে সে সংসারযাত্রা নির্বাহ করতো ইংরেজ শাসনের শেষদিকে ঐ গ্রামের জোনাবালি বাইরে থেকে কাঁচা টাকার মালিক হয়ে গ্রামে ফিরল। সে গ্রামবাসীকে এক নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখাল। গ্রামের সাথে শহরের যােগাযােগ স্থাপনের…
টি ২০ বিশ্বকাপ কে কতবার নিয়েছে এমন প্রশ্ন ক্রিকেট প্রেমী মানুষের মাঝে থাকেই কারন মানুষ ইতিহাস জানতে চাই। জানতে চাই টি ২০ বিশ্বকাপ কে কতবার নিয়েছে তাহলে চলুন দেখে নেই। ভারত ২ বার ২০০৭, ২০২৪ সালে, ইংল্যান্ড ২ বার ২০১০, ২০২২ সালে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২ বার ২০১২, ২০১৬ সালে, পাকিস্তান ১ বার ২০০৯ সালে, শ্রীলংকা ১ বার ২০১৪ সালে, অস্ট্রেলিয়া ১ বার ২০২১ সালে টি২০ বিশ্বকাপ নিয়েছে। আরো বিস্তারিত জানতে বিডিক্রিক ইনফো সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। ভারত-পাকিস্তান ২০০৭ প্রথম টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত-পাকিস্তান ইতিহাসের প্রথম টি২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিল। ভারতের ১৫৭ রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানকে প্রায় জিতিয়েই…